রাতে কাজ, দিনে ঘুম ?
যাঁরা পেশাগত বা নিয়মিত কাজে রাতের পালায় ব্যস্ত থাকেন এবং দিনের বেলাটা ঘুমিয়ে পার করেন, তাঁদের বিপাক বা শরীরের বিভিন্ন সজীব উপাদানের রাসায়নিক পরিবর্তনের প্রক্রিয়ার গতি ধীর হয়ে পড়ে। আর শরীরের ক্যালরি কম খরচ হয় বলে তাঁরা স্থূল বা মোটা হয়ে পড়তে পারেন। সংক্ষিপ্ত এক গবেষণায় যু্ক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী এসব তথ্য জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা ১৪ জন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে দেখতে পান, রাতের পালায় কাজ শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের শরীরে ক্যালরি পোড়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।
সূত্র: স্লিপ/দ্য হাফিংটন, পোস্ট/ওয়েভএমডিঘুম কম হলে মলাশয় ও স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে|
দীর্ঘদিন ধরে অনিদ্রা এবং স্থূলতার মধ্যে যোগসূত্র আছে|
স্বল্প দিনের অনিদ্রা থেকে যাঁরা আস্তে আস্তে স্থায়ী অনিদ্রার মতো সমস্যার দিকে এগিয়ে যান, তাঁরা অস্বাস্থ্যকরও উচ্চ-ক্যালরির খাবারের দিকে ঝুঁকে পড়েন|
এক হাজার ৭৪১ জন নারী-পুরুষের ওপর এক গবেষণায় দেখা যায়, যাঁরা ১০ থেকে ১৪ বছর ধরে দিনে ৬ ঘণ্টারও কম ঘুমিয়েছেন—তাঁদের মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়|
১৫ জনের ওপর এক সংক্ষিপ্ত গবেষণায় দেখা যায়, মাত্র এক রাত না ঘুমানোর ফলে তাঁদের মস্তিষ্কের টিস্যু ক্ষয় হয়েছে |
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ে ৪ গুণ|
স্থূলতার ঝুঁকি অনেক বাড়ে|
কয়েক ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে|
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে|
হৃদ্রোগের ঝুঁকিবাড়ে|
শুক্রাণু কমে যায়|
মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে|
খিদে বাড়ে|
দুর্ঘটনার ঝুঁকি
দেখতে ভালো লাগে না|
ঠান্ডা লেগে যেতে পারে|
মস্তিষ্কের টিস্যুক্ষয় হয়|
আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা|
মনোযোগ হ্রাস ও ভুলে যাওয়া সমস্যা|
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন