Sabal serrulata – সেবাল সেরুলেটা

মেয়েদের স্তন বড় করতে সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো সেবাল সেরুলেটা। এটি নিম্নশক্তিতে (শক্তি Q) বিশ ফোটা করে প্রতিদিন দুইবেলা করে কয়েক মাস খান

Sabal serrulata ( সেবাল সেরুলেটা ) – অবৈধভাবে বা অপব্যবহারের ( Abuse ) মাধ্যমে বীর্যক্ষয় করে যারা বার্ধক্যে ( অকালে বুড়ো ) রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের জন্য।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Picricum Acidum – পিক্রিক এসিড

Acid Picric পিক্রিক এসিড বা এসিড পিক্রিক ব্রন এবং পোড়ার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। পোড়ার  অংশে এক ড্রাম পিক্রিক এসিডকে এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে দ্রবণ তৈরী করতে হবে। এই সলিউশনে তুলা ভিজিয়ে সমগ্র পোড়া অংশ পরিস্কার করতে হবে। ফোস্কা গেলে দিতে হবে তবে চামড়া সরানো যাবে না। পরিষ্কার গজ অথবা তুলা ভিজিয়ে পোড়া স্থানে লাগিয়ে দিয়ে তাকে ব্যান্ডেজ দিয়ে ভালো মতো বেঁধে দিতে হবে। এভাবে তিন্চার দিন পর পর ব্যান্ডেজ খুলে পাল্টে দিতে হবে। পাশাপাশি পিক্রিক এসিড রোজ তিনবেলা করে খাওয়া উচিত। এটি একই সাথে জ্বালা-পোড়া নিবারক, ব্যথানাশক, এন্টিসেপটিক এবং এন্টিবায়োটিকের কাজ করে থাকে।

Picricum Acidum – করোনাভাইরাস থেকে সুস্থ হওয়ার পরে শারীরিক দুর্বলতা (weakness) থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য Picricum acidum 30 নামক হো্মিও ঔষধটি ৩ দিন সকালে খাবেন ১ ফোটা বা ৫টি বড়ি করে ।

Cantharis vesicator – ক্যান্থারিস

Cantharis vesicatorক্যান্থারিস : অল্প, মাঝারী অথবা বেশী, যে পরিমাণেই পুড়-ক না কেন, পোড়ার ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমাতে ক্যান্থারিস ঔষধটির কোন তুলনা হয় না। এটি পোড়ার ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া এত দ্রুত দূর করে যে, পৃথিবীর কোন ঔষধই ইহার সমতুল্য হইতে পারে না। এটি একই সাথে খেতে হবে এবং পানি অথবা ভ্যাসলিনের সাথে মিশিয়ে বাইরে লাগাতে হবে। দীর্ঘ সময় প্রখর রৌদ্রে থাকার কারণে যে-সব সমস্যা (sunstroke) হয়, তাতেও ক্যান্থারিস প্রয়োগ করতে পারেন।

Berberis vulgaris – বার্বেরিস

Berberis vulgarisবার্বেরিস : পিত্তথলির পাথর এবং পাথরের কারণে হওয়া ব্যথা নিরাময়ে বার্বেরিস একটি এক নম্বর ঔষধ। এই ঔষধের লক্ষণ হলো ব্যথা পিত্তথলি থেকে নাভীর দিকে অথবা বাম কাধের দিকে যেতে থাকে, তলপেটে জ্বালাপোড়া করা, পেটের ভেতরে বুদ্ববুদ্ব উঠতেছে এমন মনে হওয়া ইত্যাদি।

Ocimum canum – অসিমাম ক্যানাম

তুলসী গাছ হতে প্রস্তুত। কিডনীর পাথর দূর করতে এবং প্রচণ্ড পেটব্যথা, বমির জন্য অসিমাম ক্যানাম একটি সেরা ঔষধ। কিডনীতে পাথরজনিত পেট ব্যথার চোটে রোগী একেবারে বাঁকা হয়ে যায় এবং সাংঘাতিকভাবে বমি করতে থাকে।

Sarsaparilla – সার্সাপেরিলা

প্রস্রাব বের হওয়া শেষ হলে ভীষণ ব্যথা শুরু হয়, বসে প্রস্রাব করলে ফোটা ফোটা করে বেরোয় কিন্তু দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে ভালোভাবে প্রস্রাব বের হয় ইত্যাদি লক্ষণে সার্সাপেরিলা খেতে পারেন।

Chimaphila umbellata

এই ঔষধটি কিডনী বা মূত্রথলির পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহার করতে পারেন। মূত্র পাথরজনিত ব্যথার চিকিৎসাতেও এটি ব্যবহার করতে পারেন।

Sarsaparilla, Lycopodium এবং Benzoic acid ঔষধ তিনটি মূত্র পাথরিতে ব্যবহার করতে পারেন যদি প্রস্রাব করার পূর্বে রোগী (ব্যথা-জ্বালাপোড়ার কারণে) চীৎকার করে থাকে।

Urtica urens – আর্টিকা ইউরেন্স

এটি কিডনীর পাথরের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিয়মিত খেলে পাথর ছোট হতে থাকে এবং প্রস্রাবের সাথে অটোমেটিকভাবে বেরিয়ে যায়।

Urtica urens – এটিও পোড়ার এবং এমনকি রোদে পোড়ার ক্ষেত্রে একটি ভালো ঔষধ। ৬ বা ৩০ শক্তিতে খেলে এবং পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে জ্বালা এবং ব্যথা দূর করে দেয় এবং তাড়াতাড়ি ঘা শুকাতে সাহায্য করে।

Urtica urens –  আর্টিকা ইউরেন্স ঔষধটি বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য একটি অসাধারণ ঔষধ।

Thlaspi bursa pastoris – বারসা পেসটোরাই

এটি কিডনীর পাথরের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। নিয়মিত খেলে পাথর ছোট হতে থাকে এবং প্রস্রাবের সাথে অটোমেটিকভাবে বেরিয়ে যায়।

Thlaspi bursa pastoris – বারসা পেসটোরাই মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত খেতে হবে নিম্নশক্তিতে (Q) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Calcarea fluorata

বার্ধক্যজনিত চোখের ছানি দূর করতে এটি একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিম্নশক্তিতে কয়েক মাস খেতে হতে পারে।

Mercurius solubilis – মার্ক সল

মার্ক সল ঔষধটি পানি বসন্তের শেষের দিকে খাওয়াতে হয়, যখন ফোষ্কা উঠা শেষ হয়ে যায় এবং পাকতে শুরু করে। এটি ফোস্কাতে পূঁজ হওয়া বন্ধ করে এবং এন্টিবায়োটিকের মতো ফোষ্কা শুকিয়ে আরোগ্য করে। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে, রোগী ঠান্ডা পানির খাওয়ার জন্য পাগল, রোগের উৎপাত রাতের বেলায় বেড়ে যায়, মুখ থেকে লালা ঝরে ইত্যাদি।

Mercurius solubilis – যে ফোড়া বা ঘায়ে পুঁজ হয়ে গেছে, তাতে মার্ক সল প্রযোজ্য। মার্ক সলের ব্যথা রাতের বেলা বৃদ্ধি পায়। দাঁতের মাড়িতে ঘা বা ফোড়া হলে মার্ক সলের কথা এক নাম্বারে চিন্তা করতে হবে। মার্ক সল নিম্নশক্তিতে খেলে সেটি ফোড়াকে পাকিয়ে সারাবে আর উচ্চশক্তিতে খেলে না পাকিয়ে সারিয়ে থাকে।

Rhus toxicodendron – রাস টক্স

রাস টক্স পানিবসন্তের একটি ভালো ঔষধ। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা, রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে এক পজিশনে বেশীক্ষণ সিহর থাকতে পারে না, রোগীর শীতভাব এমন বেশী থাকে যে তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালতেছে, নড়াচড়া করলে তার ভালো লাগে অর্থাৎ রোগের কষ্ট কমে যায়, জ্বালাপোড়া, চুলকানি ইত্যাদি। রাস টক্স খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল বা ঠান্ডা পানিতে গামছা ভিজিয়ে শরীর মোছা যাবে না। এতে ঔষধের একশান নষ্ট হয়ে যায়।

Natrum sulphuricum – নেট্রাম সালফ

পেটে গ্যাস হওয়ার কারণে অর্থাৎ পেট ফাঁপার কারণে পেটে ব্যথা হলে নেট্রাম সালফ প্রযোজ্য। বিশেষত গল ব্লাডারে পাথর বা পিত্তথলির অন্য কোন সমস্যার কারণে পেট ব্যথা হলে, নেট্রাম সালফ খেতে হবে।

Natrum sulphuricum – যে-সব হাঁপানি ভিজা আবহাওয়ার সময় অথবা বর্ষাকালে বেড়ে যায়, তাতে নেট্রাম সালফ প্রযোজ্য। এটি ৩০ শক্তি থেকে শুরু করে ক্রমান্বয়ে শক্তি বাড়িয়ে খাওয়া উচিত।

Cuprum Metallicum – কিউপ্রাম মেট

ছুরি মারার মতো মারাত্মক পেট ব্যথা, কিছুক্ষণ পরপর বৃদ্ধি পায়। ঠান্ডা পানি খেলে ব্যথা ভীষণ বেড়ে যায়।

Cuprum Metallicum – কিউপ্রাম মেট মৃগী রোগের সবচেয়ে শক্তিশালী ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণগুলো হলো চক্ষুগোলক উপরের দিকে উল্টে যায়, হাতের বৃদ্ধাগুলির আক্ষেপ, মাথা এবং পায়ের পাতাসহ সমস্ত শরীর পেছনের দিকে বেকে যায়, খিুচনি প্রথম শুরু হয় হাতের আঙুল অথবা পায়ের আঙুলে এবং পরে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে, দুটি আক্রমণের মধ্যবর্তী সময়ে রোগী খুব অস্থির থাকে। ভয় পেলে এবং পানিতে ভিজলে মৃগীর আক্রমণ হয়। ক্রোধ, বদমেজাজ, অন্যের ক্ষতি করার চেষ্টা ইত্যাদি এই ঔষধের মানসিক লক্ষণ।

 

Cocculus Indicus – ককুলাস

ককুলাস হলো মাথা ঘুরানির এক নম্বর ঔষধ। পেট ব্যথার সাথে মাথা ঘুরানি এবং কোষ্টকাঠিন্য থাকলে এটি ভালো কাজ করে।

Cocculus indicus : সাধারণত পেটের কোন গোলমালের কারণে যদি মাথা ঘুরায়, তবে ককুলাস ইন্ডিকাস প্রযোজ্য। সাথে বমিবমি ভাব এবং মাথা ব্যথা থাকতে পারে। সমুদ্র ভ্রমণ এবং রাত্রি জাগরণের কারণে মাথা ঘুরানিতে এটি উপকারী।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Pulsatilla pratensis – পালসেটিলা

গুরুপাক খাবার অর্থাৎ তেল-চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে পেট ব্যথা হলে পালসেটিলা খাওয়াতে হবে। গর্ভধারণের কারণে পেট ব্যথা হলেও ইহা প্রযোজ্য।

Pulsatilla – পালসেটিলা চিকেনপক্সের আরেকটি সেরা ঔষধ। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গলা শুকিয়ে থাকে কিন্তু কোন পানি পিপাসা থাকে না, ঠান্ডা বাতাস/ ঠান্ডা খাবার/ ঠান্ডা পানি পছন্দ করে, গরম-আলো-বাতাসহীন বদ্ধ ঘরে বিরক্ত বোধ করে ইত্যাদি। আবেগপ্রবন, অল্পতেই কেঁদে ফেলে এবং যত দিন যায় ততই মোটা হতে থাকে, এমন মেয়েদের ক্ষেত্রে পালসেটিলা ভালো কাজ করে। এসব লক্ষণ কারো মধ্যে থাকলে যে-কোন রোগে পালসেটিলা খাওয়াতে হবে।

Pulsatilla – পালসেটিলা ঔষধটিও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে পারে। ঠান্ডা মেজাজী এবং কথায় কথায় চোখ দিয়ে পানি ঝরে এমন মেয়েদের ওপর এটি বেশী কাজ করে।

Pulsatilla pratensis – যারা অল্পতেই কেঁদে ফেলে এবং নানানভাবে সান্ত্বনা দিলে ভালো থাকে, তাদের টেনশানে পালসেটিলা প্রযোজ্য।

Pulsatilla pratensis – মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় হোমিও ঔষধগুলোর মধ্যে পালসেটিলার স্থান এক নম্বরে। এটি স্নেহপরায়ন, কথায় কথায় কেদে ফেলে, খুব সহজেই মোটা হয়ে যায়….এই ধরণের মেয়েদের বেলায় ভালো কাজ করে। মাত্রা হবে নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Magnesia phosphorica

বিজলীর মতো পেট ব্যথা, একবার আসে একবার যায়। ব্যথা চাপ দিলে এবং গরম শেক দিলে কমে। ঠান্ডা বাতাসে বা ঠান্ডা পানি লাগলে ব্যথা বৃদ্ধি পায়।

Chamomilla – ক্যামোমিলা

যদি পেট ব্যথা বা অন্য কোন ব্যথার তীব্রতায় কোন রোগী দিগ্‌বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে পড়ে, তার ভদ্রতাজ্ঞানও লোপ পেয়ে যায়, সে ডাক্তার বা নার্সকে পযর্ন্ত গালাগালি দিতে থাকে; তবে তাকে ক্যামোমিলা খাওয়াতে হবে। ক্যামোমিলা হলো অভদ্র রোগীদের ঔষধ। শিক্ষকদের হাতে শিশুরা মার খাওয়ার ফলে এবং কোন কারণে ভীষণ রেগে যাওয়ার ফলে পেট ব্যথা শুরু হলে ক্যামোমিলা খাওয়াতে হবে। যারা ব্যথা একদম সহ্য করতে পারে না, ক্যামোমিলা হলো তাদের ঔষধ। ব্যথার সময় গাল গরম হয়ে যায়, মুখ লাল হয়ে যায় এবং ঘামতে থাকে।

Chamomilla – ভয়ানক বদমেজাজের জন্য নাক্স ভমিকা, ক্যামোমিলা কিংবা ক্যালি আয়োড ( ৩০,২০০) খান।

 

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Stannum metallicum – স্ট্যানাম

স্ট্যানাম-এর ব্যথার লক্ষণ হলো হালকা ব্যথা নিয়ে সেটি শুরু হয়, তারপর ধীরে ধীরে ব্যথা বাড়তে বাড়তে চরম পর্যায়ে পৌঁেছ যায় এবং শেষে আবারও ব্যথা আস্তে আস্তে কমতে কমতে পুরোপুরি চলে যায়।