Category Archives: ব্যথা

Cactus grandiflorus

ইহাও হৃৎপিন্ডের ব্যথার একটি উল্লেখযোগ্য ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো মনে হবে হৃৎপিন্ডকে কেউ তার লোহার হাত দিয়ে এমনভাবে চেপে ধরেছে যে, সেটি নড়াচড়া করতে পারছে না।
(তাছাড়া Actea racemosa / Cimicifuga, Spigelia anthelmia, Naja tripudians, Kalmia latifolia এবং Spongia tosta ঔষধগুলোও হৃৎপিন্ডের ব্যথার জাদরেল ঔষধ।

Crataegus oxyacantha

এটি হৃৎপিন্ডের রোগের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ অথাৎ হৃদপিন্ডের দুবলতার একটি শ্রেষ্ট টনিক এবং এনজাইনারও একটি ভালো ঔষধ।

Amylenum nitrosum

এটি হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে কমন ঔষধ। এটি হৃৎপিন্ড এবং শরীরের ওপরের অংশের রক্তনালীকে প্রসারিত করার মাধ্যমে বুকের ব্যথা নিরাময় করে।

Latrodectus mactans – লেট্রোডেক্টাস ম্যাকটেনস

এনজিনা পেক্টোরিসের সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো লেট্রোডেক্টাস ম্যাকটেনস (Latrodectus mactans) বিশেষত ব্যথা যখন বাম হাতের দিকে ছড়াতে থাকে। মনে হয় কেউ যেন শক্ত হাতে গলা চেপে ধরেছে ; দম বন্ধ হয়ে এখনই মারা যাবে।

Picricum Acidum – পিক্রিক এসিড

Acid Picric পিক্রিক এসিড বা এসিড পিক্রিক ব্রন এবং পোড়ার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। পোড়ার  অংশে এক ড্রাম পিক্রিক এসিডকে এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে দ্রবণ তৈরী করতে হবে। এই সলিউশনে তুলা ভিজিয়ে সমগ্র পোড়া অংশ পরিস্কার করতে হবে। ফোস্কা গেলে দিতে হবে তবে চামড়া সরানো যাবে না। পরিষ্কার গজ অথবা তুলা ভিজিয়ে পোড়া স্থানে লাগিয়ে দিয়ে তাকে ব্যান্ডেজ দিয়ে ভালো মতো বেঁধে দিতে হবে। এভাবে তিন্চার দিন পর পর ব্যান্ডেজ খুলে পাল্টে দিতে হবে। পাশাপাশি পিক্রিক এসিড রোজ তিনবেলা করে খাওয়া উচিত। এটি একই সাথে জ্বালা-পোড়া নিবারক, ব্যথানাশক, এন্টিসেপটিক এবং এন্টিবায়োটিকের কাজ করে থাকে।

Picricum Acidum – করোনাভাইরাস থেকে সুস্থ হওয়ার পরে শারীরিক দুর্বলতা (weakness) থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য Picricum acidum 30 নামক হো্মিও ঔষধটি ৩ দিন সকালে খাবেন ১ ফোটা বা ৫টি বড়ি করে ।

Cantharis vesicator – ক্যান্থারিস

Cantharis vesicatorক্যান্থারিস : অল্প, মাঝারী অথবা বেশী, যে পরিমাণেই পুড়-ক না কেন, পোড়ার ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমাতে ক্যান্থারিস ঔষধটির কোন তুলনা হয় না। এটি পোড়ার ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া এত দ্রুত দূর করে যে, পৃথিবীর কোন ঔষধই ইহার সমতুল্য হইতে পারে না। এটি একই সাথে খেতে হবে এবং পানি অথবা ভ্যাসলিনের সাথে মিশিয়ে বাইরে লাগাতে হবে। দীর্ঘ সময় প্রখর রৌদ্রে থাকার কারণে যে-সব সমস্যা (sunstroke) হয়, তাতেও ক্যান্থারিস প্রয়োগ করতে পারেন।

Urtica urens – আর্টিকা ইউরেন্স

এটি কিডনীর পাথরের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিয়মিত খেলে পাথর ছোট হতে থাকে এবং প্রস্রাবের সাথে অটোমেটিকভাবে বেরিয়ে যায়।

Urtica urens – এটিও পোড়ার এবং এমনকি রোদে পোড়ার ক্ষেত্রে একটি ভালো ঔষধ। ৬ বা ৩০ শক্তিতে খেলে এবং পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে জ্বালা এবং ব্যথা দূর করে দেয় এবং তাড়াতাড়ি ঘা শুকাতে সাহায্য করে।

Urtica urens –  আর্টিকা ইউরেন্স ঔষধটি বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য একটি অসাধারণ ঔষধ।

Glonoine – গ্লোনইন

কড়া রৌদ্রে থাকার কারণে মাথাব্যথা বা অজ্ঞান হলে গ্লোনইন দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে থাকুন।

Glonoine – গ্লোনইন হলো বুকের ব্যথার এক নাম্বার ঔষধ যা সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণ ছাড়াই দেওয়া যায়। পাশাপাশি এটি হাই ব্লাড প্রেসারেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।

Kali carb – কালি কার্ব

কালি কার্বের প্রধান লক্ষণ হলো কাশি ভোর ৩টা থেকে ৫টার দিকে বৃদ্ধি পায়, কাশির সময় বুকে সূই ফোটানোর মতো ব্যথা হয়, সামনের দিকে কাত হলে অর্থাৎ হাঁটুর ওপর মাথা রেখে বসলে ভাল লাগে, চোখের ওপরের পাতা ফোলা, কোমরে ব্যথা, প্রচুর ঘাম হয় ইত্যাদি।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Arnica montana – আর্নিকা

বুকে বা অন্য কোথাও আঘাত পাওয়ার কারণে যদি কাশি দেখা দেয়, তবে আর্নিকা হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। কাশি দিলে যদি বুকে বা গলায় ব্যথা পাওয়া যায়, তবে এমন কাশিতে আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। অনেক সময় দেখবেন, শিশুরা কাশির সময় বা কাশির আগে-পরে কাদতে থাকে। ইহার মানে হলো কাশির সময় সে বুকে বা গলায় প্রচণ্ড ব্যথা পায়। এরকম কাশিতে আর্নিকা দিতে হবে। আর্নিকার কাশিতে গলায় সুড়সুড়ি হয়, শিশু রেগে গেলে কাশতে শুরু করে।

Arnica montana – আর্নিকা বুকে ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ। যাদের ঘনঘন বুকে ব্যথা উঠে অথবা যাদের একবার হার্ট এটাক (স্ট্রোক) হয়েছে, তাদের সব সময় আর্নিকা ঔষধটি পকেটে নিয়ে চলাফেরা করা উচিত। এটি আপনাকে হার্ট এটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়া বা অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করবে।

Arnica montana – ব্যথা পাওয়া বা আঘাত পাওয়ার পরে কোষ্টকাঠিন্য দেখা দিলে আর্নিকা খেতে হবে।

Arnica montana – উপর থেকে পড়ে গিয়ে বা আঘাত পেয়ে মুচর্ছা গেলে আর্নিকা দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে থাকুন।

Arnica montana – আর্নিকা ঔষধটির টাকে চুল গজানোর ক্ষমতা আছে। এটি নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬) তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করুন অথবা সরাসরি টাক পড়া স্থানে মালিশ করতে পারেন।

Arnica montana – রাতের বেলা হঠাৎ মৃত্যু ভয় নিয়ে ঘুম ভেঙ্গে গেলে (এখনই মারা যাবো এমন আশঙ্কা করলে, হার্টের অসুখ থাক বা না থাক) Arnica montana ঘনঘন খেতে থাকুন। এটি হার্ট এটাক ঠেকানোর শ্রেষ্ট ঔষধ।

Arnica montana – যে-কোন ঘা কিংবা ফোড়ায় আর্নিকার প্রধান লক্ষণ হলো মাত্রাতিরিক্ত ব্যথা। তাতে স্পর্শ করলে এমনই প্রচণ্ড ব্যথা হয় যে, রোগী তার দিকে কাউকে আসতে দেখলেই ভয় পেয়ে যায় এবং সাবধানতা অবলম্বন করে যাতে ফোড়া-ঘায়ে কোন ধাক্কা না লাগে। যাদের শরীরে ছোট ছোট ফোড়া একটার পর একটা উঠতেই থাকে এবং সেগুলোতে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে, তারা আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। কোন স্থানে আঘাত লেগে যদি ঘা হয় বা ফোড়া হয়, তবে আর্নিকা সেবন করা উচিত। আর্নিকা কেবল ব্যথার ঔষধ নয় বরং এটি একই সাথে ঘা/পুঁজ ও সারিয়ে দেয় অর্থাৎ এন্টিবায়োটিকের কাজও করে থাকে।

Arnica montana – শরীরের কোনো স্থানে, কোমরে বা পেশীতে টান পড়লে Arnica montana অথবা Bellis perennis একমাত্রা করে দুই ঘণ্টা পরপর খাওয়াতে থাকুন।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !